ক্রিকেট প্রতিযোগিতা ঘিরে উৎসাহিত খেলোয়াড়রা , দর্শকদের ভীড় খেলার মাঠে

25th January 2021 12:23 pm বাঁকুড়া
ক্রিকেট প্রতিযোগিতা ঘিরে উৎসাহিত খেলোয়াড়রা , দর্শকদের ভীড় খেলার মাঠে


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  প্রয়াত সনৎ কুমার বাগদি ও চিত্তরঞ্জন সরকার স্মৃতি রানিং ক্রিকেট প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হলো সোনামুখীর নবাসন গ্রামে। সোনামুখীর প্রত্যন্ত গ্রাম এলাকা নবাসন গ্রামে একটি রানিং ক্রিকেট প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল তারই আজ ফাইনাল খেলা সেই খেলায় অংশগ্রহণ করে আটটি টিম তারই মধ্যে ফাইনালে উঠে ২৩১ সোনামুখী ক্রিকেট একাডেমি ও ওন্দা আশ্রয়ই ওয়েলফেয়ার সোসাইটি । ওন্দা আশ্রয় ওয়েলফেয়ার সোসাইটি ফার্স্ট ব্যাটিং করে ২৭৪ রানের টার্গেট যায় এবং সোনামুখী ক্রিকেট একাডেমি সেই রান চেস করতে নামে এবং পরাজিত হয় পদাশ্রয় সোসাইটি ক্লাবের কাছে এবং ফাইনালে জয়ী হয় উন্দা আশ্রয় ওয়েলফেয়ার সোসাইটি ক্লাব।  এই খেলা কে ঘিরে প্রতিবছরের মতো এবছরও ক্রিকেট প্রেমীদের ভিড় ছিলভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো । এই প্রতিযোগিতায় বাঁকুড়া ও বর্ধমান জেলার মোট আটটি দল অংশ গ্রহণ করে। সব দলকে পিছু ফেলে মেগা ফাইনালে অংশ গ্রহণকরে ওন্দা আশ্রয় ওয়েল ফেয়ার সোসাইটি সাথে সোনামুখী ক্রিকেট একাডেমি । টসে জিতে ওন্দা আশ্রয় ওয়েলফেয়ার সোসাইটি চার উইকেটের বিনিময়ে ২৭৩ রান করে এরপর সোনামুখী একাডেমি ১৬২ রান করে ৯ উইকেটের বিনিময়ে । এদিনের ফাইনাল প্রতিযোগিতায় ওন্দা আশ্রয় ওয়েলফেয়ার সোসাইটি ১১১ জয় লাভ করে । এদিনের প্রতিযোগিতায় ম্যান অফ্ দা ম্যাচ নির্বাচিত হয় ওন্দা ওয়েলফেয়ার সোসাইটির দিগম্বর সিং ঐতরী ।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।